-আব্বু, অনেকদিন ধরেই তো তোমার ক্রেডিট কার্ডটা হারিয়েছে। পুলিশে রিপোর্ট করছো না কেন?
- কারণ, চোরটা তোর আম্মুর থেকে অনেক কম খরচ করে।
এক জাদুকর জাদু করে তার স্ত্রীকে সোফা আর বাচ্চাদের চেয়ার বানিয়ে ফেললো। কিন্তু পরে আর তাদেরকে আসল রূপে ফিরিয়ে আনতে পারলো না।
হাসপাতালে সোফা আর চেয়ার নিয়ে সে ডাক্তারকে সব বুঝিয়ে বললো। ডাক্তার বললো, সার্জারি করতে হবে। সবাইকে সার্জারি রুমে নেয়া হলো। জাদুকর বাইরে অপেক্ষা করতে লাগলো।
একটু পর ডাক্তার বের হয়ে এলে জাদুকর জানতে চাইলো, ওরা এখন কেমন?
- আরামদায়ক! ডাক্তারের উত্তর।
- বস, কালকে আমার স্ত্রী স্প্রিং ক্লিনিং (ইউরোপ আমেরিকায় বসন্ত কালে ব্যাপক পরিচ্ছন্নতা করা হয় অর্থাৎ কাজে লাগে না এমন জিনিস সবা্ই ফেলে দেয়) করতে চায়। বাড়িতে অনেক কাজ। আমার স্ত্রী বলেছে ওর সাথে কালকে কাজ করতে। বসের সামনে জিমি বললো।
- অসম্ভব। বস বললো। আমাদের এমনিতেই লোক কম আছে। তোমাকে কালকে ছুটি দেয়া যাবে না।
- ধন্যবাদ বস। জিমি বললো। আমি জানতাম আপনার উপর ভরসা রাখা যায়।
মৃত্যুর আগে এক ব্যক্তি তার ডাক্তার, পাদ্রী আর আইনজীবীকে বললো, আমার বালিশের নিচে ৯০,০০০ ডলার আছে। আমি চাই আমার মৃত্যুর পর তোমরা প্রত্যেকে ৩০,০০০ ডলার করে কবরে রেখে দিবে। বলেই লোকটি মারা গেলো।
যথারীতি কবর দেয়ার পর পাদ্রী বাকি দু'জনকে বললো, গীর্জার প্রয়োজনে আমার ১০,০০০ ডলার প্রয়োজন ছিলো। তাই আমি কবরে ২০,০০০ ডলার রেখেছি।
ডাক্তার বললো, হাসপাতালের যন্ত্রপাতি কেনা বাবদ আমার ২০,০০০ ডলার দরকার ছিলো। তাই আমি কবরে ১০,০০০ ডলার রেখেছি।
ল'ইয়ার তাদের কথাবার্তা শুনে অবাক। বললো, তোমরা একটা মৃত ব্যক্তির শেষ ইচ্ছা পূরণ করতে গিয়ে ব্যক্তিগত স্বার্থ দেখলে? আমি তো আমার দায়িত্ব পালন করেছি। পুরো ৩০,০০০ ডলারের চেক কবরে রেখে দিয়েছি। এক পয়সাও ঠকাইনি।
ট্যাক্সিতে উঠে নান খেয়াল করলো ট্যাক্সি ড্রাইভার তাকে আয়নায় দেখছে।
- তুমি কিছু বলবে? নান জানতে চাইলো।
- আমার অনেক দিনের শখ আমি একজন নানের চুমু খাবো।
- খেতে পারো এক শর্তে, যদি তুমি অবিবাহিত ক্যাথলিক হও। বললো নান।
- আমি অবিবাহিত আর আমি ক্যাথলিক।
নান এবার তাকে সুন্দর একটি কিস করার সুযোগ দিলো।
কিস শেষে লজ্জিত ভঙ্গিতে ড্রাইভার বললো, আমি আপনাকে মিথ্যা কথা বলেছি। আমি বিবাহিত আর আমি ক্যাথলিক নই। আমাকে মাফ করে দিন।
নান বললো, চিন্তা কোরো না। আমার নাম গ্যারি। একটা যেমন খুশি তেমন সাজো পার্টিতে যাচ্ছি।
চিঠিপত্র গোছাতে গোছাতে ডাকবিভাগের কর্মচারী এক মহিলার একটা পোস্ট কার্ড পেলো ঈশ্বরের নামে। তা দেখে তার মনটা খুব খারাপ হয়ে গেলো।
তাতে লেখা ছিলো, ঈশ্বর, আমার বয়স এখন ৮০ পার হয়েছে। সারাজীবন কোথাও ঘুরতে যেতে পারিনি। মরার আগে আমাকে ভালো একটা ছুটি কাটাবার সুযোগ করে দাও। মাত্র ২৫০ পাউন্ড হলেই আমি যেতে পারি।
কর্মচারীটি ভাবলো সে মহিলাটিকে সাহায্য করবে। সহকর্মীদের কাছ থেকে চাঁদা তোলার আয়োজন করলো সে। মোটমাট ২০০ পাউন্ড উঠলো। আর জোগাড় করতে না পেরে সেটাই সে পাঠিয়ে দিলো মহিলার কাছে।
কয়েক সপ্তাহ পর ঐ মহিলার আরেক পোস্টকার্ড জমা পড়লো ডাক অফিসে। সেই কর্মচারীটি পড়ে দেখলো তাতে লেখা আছে, ঈশ্বর, তোমার কৃপায় আমি দারুণ একটা ছুটি কাটিয়ে এসেছি। তবে তোমার পাঠানো টাকায় ৫০ পাউন্ড টাকা কম ছিলো। ডাক বিভাগের হারামী কর্মচারীগুলো মনে হয় টাকাটা মেরে দিয়েছে।
সকালে বাবা ছেলের দরজা ধাক্কিয়ে ঘুম ভাঙাচ্ছে, ওঠো, তোমার স্কুলে যাবার সময় হয়েছে।
ছেলে ঘুম জড়ানো কণ্ঠে উত্তর দিলো, বাবা, তিনটা কারণে আমি স্কুলে যাবো না - প্রথমত আমি খুবই ক্লান্ত, দ্বিতীয়ত স্কুলটাকে একদম পছন্দ করি না আর তৃতীয়ত স্কুলের ছেলেদের সাথে আমার একদম বনে না।
বাবা বললো, তোমাকে তিনটা কারণে স্কুলে যেতেই হবে, প্রথমত এটা তোমার দায়িত্ব, দ্বিতীয়ত তোমার বয়স এখন ৪৮ তৃতীয়ত তুমি স্কুলের হেডমাস্টার।
এক বিখ্যাত ব্যক্তি পাগলাগারদ পরিদর্শনে এসে জানতে চাইলো মনোবিদরা কিভাবে বোঝেন একজন রোগীকে হাসপাতালে রাখতে হবে কী না।
জবাব এলো, আমরা রোগীকে একটা চা চামচ, একটা চায়ের কাপ আর একটা বালতি দেই। তারপর পানিভরা বাথটাব দেখিয়ে বলি খালি করার জন্য। এখান থেকেই বুঝতে পারি লোকটা পাগল না সুস্থ।
বিখ্যাত ব্যক্তি বললো, ও বুঝেছি। সুস্থ লোক বালতি দিয়ে বাথটাবের পানি সরাবে কারণ এটাই সবচেয়ে দ্রুত উপায়।
- না, সুস্থ লোক বাথটাবের পানি বেরিয়ে যাবার প্লাগটা খুলে দিবে। জবাব এলো।
এক লোক নতুন McLaren F1 GTR কিনেছে। গাড়ির স্পিড কতো হতে পারে তা সম্পর্কে তার ধারণা ছিলো না। এক পুলিশ তাকে থামালো।
- অফিসার, আমি কি খুব জোরে গাড়ি চালাচ্ছিলাম? লোকটি জানতে চাইলো।
- না, আপনি খুব আস্তে উড়ছিলেন।
এক ট্রেইনার ঘোড়ার জকিকে শেখাচ্ছিলো কিভাবে বাধা পেরোবার সময় ঘোড়াকে 'লাফ দাও' কথাটা বলে আদেশ দিতে হবে। জকি ভাবলো এমন বোকার কাজ কেউ করে। ঘোড়া তো বাধা দেখলে নিজে থেকেই লাফ দিবে।
রেসের সময় প্রথম দুই বাধা ঘোড়া ঠিকমতো পেরোতে পারলো না। বাধ্য হয়ে জকি 'লাফ দাও' চিৎকার করতেই ঘোড়াটা বাকি রেসের বাধাগুলো ঠিকমতো পেরিয়ে এলো।
রেস শেষে ট্রেইনার জানতে চাইলো, তুমি প্রথম দুই বাধার সময় আমার কথা মতো আদেশ দাওনি তাই না?
জকি বললো, ঘোড়াটা মনে হয় বধির। নাহলে এমন কথা বলার কোন অর্থ আছে?
ট্রেইনার বললো, বধির? না। কানা হতে পারে, কিন্তু বধির কিছুতেই না।
এক লোক ডাক্তারের কাছে গিয়ে হিক্কার জন্য ওষুধ চাইলো। ডাক্তার চেয়ার ছেড়ে উঠে এসে লোকটির মাথা ধরে নিচু করলেন। তারপর কষে একটা কিল বসিয়ে দিলেন পিঠে।
- হিক্কা গেছে? ডাক্তার জানতে চাইলেন।
- গাড়িতে আমার স্ত্রী বসা আছে। ওকে জিজ্ঞেস করে দেখি। লোকটির জবাব।
এক আর্টিস্ট গ্যালারির মালিকের কাছে জানতে চাইলো তার কোন ছবি বিক্রি হয়েছে কী না। মালিক একটু ইতস্তত করে বললো, একটা ভালো খবর আছে আরেকটা খারাপ খবর আছে।
- ভালো খবরটা হলো, এক ব্যক্তি তোমার ছবিগুলো সম্পর্কে জানতে চাইছিলেন, তোমার মৃত্যুর পর সেগুলোর মূল্য বাড়বে কী না। আমি বলেছি হ্যাঁ। তখন তিনি সবগুলো ছবি কিনে নিয়েছেন।
- আর খারাপ খবর কী? আর্টিস্ট জানতে চাইলো।
- যে তোমার ছবিগুলো কিনেছে সে তোমার ডাক্তার।
টেকঅফের আগে যাত্রীরা অপেক্ষা করছে পাইলটরা কখন আসবে। এমন সময় কালো সানগ্লাস এবং পাইলটের সুট পরা দুই ব্যক্তি ককপিটে গিয়ে বসলো। যাত্রীরা ওড়ার জন্য প্রস্তুত হলো।
রানওয়েতে প্লেনটা চলা শুরু করলো। কিন্তু যে পর্যায়ে গিয়ে ওড়ার কথা সেখানে গিয়ে না উড়ে প্লেনটা চলতেই থাকলো। যাত্রীরা দেখলো রানওয়ের শেষে এক পুকুরে প্লেনটা ক্র্যাশ করতে যাচ্ছে। তারা ভয়ে চিৎকার শুরু করলো। এই সময় প্লেনটা নাক উঁচু করে উড়াল দিলো।
যাত্রীরা হাফ ছেড়ে বাঁচলো। এমন সময় তারা শুনলো এক পাইলট আরেক পাইলটকে বলছে, একদিন যাত্রীরা যদি চিৎকার না করে, আমাদের কপালে মরণ আছে।
নাতি দাদাকে বই পড়তে দেখে জানতে চাইলো, দাদু তুমি কি পড়ছো?
- ইতিহাসের বই।
- মিথ্যা কথা, তুমি সেক্সের বই পড়ছো।
- ওটা তো আমার জন্য ইতিহাসই।
এক ভেন্ট্রিলোকুইস্ট তার ডামি পুতুল নিয়ে স্টেজে মজার মজার কৌতুক বলছিলো। ব্লন্ডি (সোনালি চুলওয়ালা) মেয়েদের বোকামি নিয়ে কিছু কৌতুক বলতেই এক ব্লন্ডি দর্শকের আসন থেকে চেঁচিয়ে উঠলো।
- সোনালি চুলের লোকদের এভাবে অপমান করার কোন অধিকার তোমার নেই। তোমার মতো আবর্জনারাই দেশের জনসংখ্যা শুধু শুধু বাড়িয়ে চলেছো।
বিব্রত হয়ে ভেন্ট্রিলোকুইস্ট মহিলার কাছে ক্ষমা চাইতে লাগলো আর বলতে লাগলো সে আর এমনটা করবে না।
মহিলা আরো রেগে বললো, তুমি এর থেকে দূরে থাকো। তোমার কোলে বসে থাকা লোকটাকে ক্ষমা চাইতে বলো।
এক লোক অফিসের বাইরে পার্কিং করার জন্য একটা জায়গা হন্যে হয়ে খুঁজছিলো। শেষে আকাশের দিকে তাকিয়ে বললো, ঈশ্বর, যদি একটা পার্কিং করার জায়গা খুঁজে দাও তাহলে সারাজীবন গীর্জায় যাবো আর প্রার্থনা করবো।
হঠাৎ একটা পার্কিংএর জায়গা পেয়ে সে আকাশের দিকে তাকিয়ে বললো, যা বলেছি কিছু মনে কোরো না। আমি নিজেই একটা খুঁজে নিয়েছি।
দুই বন্ধু কবরস্থানে তাদের আত্মীয়ের কবরে প্রার্থনা করে ফিরছিলো। এমন সময় পাথরে পাথরে ঘষার কর্কশ আওয়াজ শোনা গেলো। ভয়ে দুই বন্ধুর প্রাণ যায় যায় অবস্থা। তাড়াতাড়ি কবরস্থান থেকে বের হতে গিয়ে তারা দেখলো এক বৃদ্ধ কবরের নামফলক ঘষছে।
এই না দেখে দুই বন্ধুর ভয় কমে গেলো। তারা বৃদ্ধকে বললো, আপনি আওয়াজ করে আমাদের খুব পাইয়ে দিয়েছিলেন। আমরা মনে করেছিলাম আপনি ভূত।
বৃদ্ধ বললো, আর বোলো না। বোকার হদ্দ মিস্ত্রীগুলো কবরের নামফলকে আমার নামটা ভুল লিখেছে।
অনেক যাত্রী নিয়ে একটা প্লেন উড়ে যাচ্ছিলো। আচমকা প্লেন কেঁপে উঠলো। পাইলটের গলা শোনা গেলো, আমাদের ডানদিকের একটা ইঞ্জিন নষ্ট হয়ে গেছে। সবার লাগেজ ফেলে প্লেন হালকা করতে হবে।
সবার লাগেজ ফেলে দেয়া হলো।
এমন সময় দ্বিতীয় ইঞ্জিন নষ্ট হয়ে গেলো। পাইলট বললো, এবার আমাদের সাথে যত খাবারদাবার, প্লেট ইত্যাদি ফেলে দিতে হবে।
সব ফেলে দেয়া হলো।
এবার তৃতীয় ইঞ্জিন নষ্ট হয়ে গেলো। পাইলট বললো, আমরা ইমার্জেন্সি ল্যান্ডিং করবো। কিন্তু তার আগে আমাদের ভার হালকা করার জন্য কিছু যাত্রীকেও ফেলে দিতে হবে।
যাত্রীদের মধ্যে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়লো। সবাই অপেক্ষা করছে কাকে ফেলা হবে দেখার জন্য।
পাইলট বললো, আমরা অক্ষরের ক্রমানুসারে ফেলবো। কোন এশিয়ান (Asian) আছেন? নেই। কোন নিগ্রো (Black) আছেন? নেই।
এমন সময় এক ছোট বাচ্চা তার বাবাকে জিজ্ঞেস করলো, বাবা, আমরা কি?
বাবা বললেন, আজকের জন্য আমরা জুলু (Zulu)।
এক অন্ধ লোক টেক্সাসে বেড়াতে গেছে। ট্রেনে সিটটাকে অনুভব করে পাশের যাত্রীকে সে বললো, ট্রেনের সিটটা তো নরমাল ট্রেনের চেয়ে বড়!
পাশেরজন জবাব দিলো, টেক্সাসে সবকিছুই বড়।
হোটেলে ওঠার পর লোকটি বারে গেলো কিছু পান করতে। অনুভব করে বুঝলো গ্লাসটা অনেক বড়। সে বললো, গ্লাস তো আসলেই বড়!
বারটেন্ডার জবাব দিলো, টেক্সাসে সবকিছুই বড়।
একটু পর লোকটির বাথরুমে যাবার প্রয়োজন হলো। বারটেন্ডারকে জিজ্ঞেস করতেই সে টয়লেটে যাবার দিকনির্দেশনা দিয়ে দিলো।
অন্ধ লোকটি কিছুদূর ঠিকমতো গিয়ে এক জায়গায় ভুল মোড় নিয়ে নিলো আর সোজা গিয়ে পড়লো হোটেলের সুইমিং পুলে। ভয়ে আতঙ্কে চেঁচিয়ে উঠলো সে, 'ফ্লাশ কোরো না, ফ্লাশ কোরো না।'
ক্লাস সিক্সে অল্পবয়স্ক এক ম্যাডাম এ্যাসাইনমেন্ট দিচ্ছিলেন। এ্যাসাইনমেন্টের টাইটেলটা অনেক বড় হওয়ায় তিনি বোর্ডের অনেক উপর থেকে লেখা শুরু করলেন। এমন সময় পেছন থেকে এক ছেলের খিখি হাসি শোনা গেল। ফিরে তিনি দেখলেন রিক হাসছে।
- তুমি কেন হাসলে?
- ম্যাডাম, আপনার অন্তর্বাস দেখা যাচ্ছিলো তাই।
- ক্লাস থেকে বেরিয়ে যাও। আগামী ৩ দিন আমার সামনে আসবে না।
রিক বেরিয়ে গেলো মাথা নিচু করে।
ম্যাডাম আবার লেখা শুরু করলেন। এবার বিলের কণ্ঠে আরো জোরে হাসি শোনা গেলো। ম্যাডাম রেগেমেগে জানতে চাইলেন, কেন হাসলে?
- ম্যাডাম আপনার অন্তর্বাস পুরোটাই দেখা যাচ্ছিলো তাই।
- ক্লাস থেকে বেরিয়ে যাও। আগামী ৩ সপ্তাহ আমার সামনে আসবে না।
বিল মাথা নিচু করে ক্লাস থেকে বেরিয়ে গেলো।
ম্যাডাম এবার লিখতে গিয়ে হাত থেকে মার্কার পড়ে গেলো। সেটা তুলতেই এক ছাত্রের হাসি শুনতে পেলেন। ফিরে তিনি দেখলেন ছোট্ট জনি ক্লাস থেকে বেরিয়ে যাচ্ছে।
- তুমি কোথাও যাচ্ছো?
- ম্যাডাম, আমি যা দেখেছি তা যদি বলি তাহলে বাকি জীবন আমার আর ক্লাস করা হবে বলে মনে হয় না।
দুই শিকারি এক পাইলটকে ভাড়া করলো দূরের জঙ্গলে হরিণ শিকার করতে নিয়ে যাওয়ার জন্য। তারা দু'জন বেশ ভালোই শিকার করে মোট ছয়টি মোটাতাজা হরিণ মারলো। নির্দিষ্ট দিনে পাইলট তাদের নিতে এলো। যখন তারা তাদের জিনিসপত্রের সাথে হরিণগুলোকেও তুলতে গেলো পাইলট বললো, ছয়টা হরিণ তুললে প্লেন ঠিকমতো উড়তে পারবে না।
এক বন্ধু যুক্তি দিলো, গত বছরও আমরা শিকারে এসেছিলাম। তখনও তো ছয়টা হরিণ মেরেছিলাম আর ঠিক এই মডেলের প্লেনেই তুলেছিলাম। তখন তো পাইলট নিতে আপত্তি করেনি।
একথা শুনে পাইলট অগত্যা রাজি হলো। কিন্তু এতো ভার প্লেনটা সইতে পারলো না। কিছুদূর গিয়েই প্লেনটা ক্র্যাশ করলো। প্লেনের ধ্বংসস্তূপ থেকে বেরিয়ে এক শিকারি বললো, জায়গাটা চেনা চেনা লাগছে।
দ্বিতীয় জন বললো, হ্যাঁ, গত বছর প্লেন করে তো এখানেই পড়েছিলাম।
Page number
হাসির বাক্স ব্লগে স্বাগতম
নিয়মিত আপডেট পেতে চাইলে সাবস্ক্রাইব বা ফলো করতে পারেন।
সোর্স উল্লেখ করলে এই সাইটের যে কোন কৌতুক যেকোন জায়গায় শেয়ার করতে পারবেন।
প্রতিদিনের কৌতুক মেইলে পেতে সাবস্ক্রাইব করুন
Labels
- কৌতুক (87)
- ১৮+ কৌতুক (29)
- স্বামী স্ত্রী কৌতুক (9)
- ঢাকাইয়া কৌতুক (8)
Popular Posts
পুরোনো পোস্টসমূহ
-
▼
2010
(132)
- ► 10/24 - 10/31 (18)
- ► 10/17 - 10/24 (34)
- ▼ 10/10 - 10/17 (21)
- ► 10/03 - 10/10 (35)
- ► 09/26 - 10/03 (24)